রিয়াদুর রহমান, (কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা প্রতিনিধি): কোম্পানীগঞ্জের নোয়াখালী পরিচ্ছন্ন রাজনীতির প্রবক্তা সফল মেয়র আবদুল কাদের মির্জা। ওনার সাথে আমার প্রথম পরিচয় ২০১১ সালে পৌরসভা কর্তৃক মেধা উদ্দীপনা পুরুষ্কার এক অনুষ্ঠানে। অনুষ্ঠানে আমি উনার হাত থাকে মেধা সনদ ও বৃত্তি গ্রহণ করি। আমি তখন সেভেনে পড়ি। অনুষ্ঠানের এক পর্যায়ে তিঁনি তরুণদের নিয়ে বলেন, ” তোমরা জাতির গর্ব, তোমরা তরুণরা আগামীর বাংলাদেশ গড়বে, ইভটিজিং রুখে দিবে, মাদকমুক্ত সমাজ গড়বে। নিজেদের মেধার মূল্যায়ণ করো,তাহলে জীবনের গল্পটা আরো জীবন্ত হবে।বেঁচে থাকবে অনন্তকাল”। তখন থেকে বুঝলাম তারুণ্যের শক্তিকে তিঁনি জ্বালিয়েছেন নিরবে। উনার রাজনীতির জীবন ৪৭ বছর পার হতে চললো। আমি সেই ২০১১ সাল থেকে বিভিন্ন জায়গায় উনার বিভিন্ন বক্তব্য শুনেছি। আজো শুনি। কার কাছে উনি কেমন জানি না।
কারণ একজন মানুষ সবার প্রিয় হতে পারে না। উনাকে কে পছন্দ -অপছন্দ করে সেটা তার তার ব্যক্তিগত বিষয়। আমি তরুণ হিসেবে শুধুই এটুকু বলবো একজন তারুণ্যের শক্তিকে জাগ্রত করতে কাদের মির্জার প্রয়োজন। মেয়র হিসেবে তিঁনি যেমন সফল, তেমনি শিক্ষা,সাহিত্য পৃষ্ঠপোষকতার তিনি প্রাণপুরুষ। তীরহারা তারুণ্যকে চেতনা যোগাতে তিঁনি অমিত শক্তির অধিকারী। আমি তারুণ্যের জায়গা থেকে বলবো, কাদের মির্জা বসুর হাট পৌরসভার জন্য যথার্থ পৌর পিতা। বিকল্প আর কাউকে আমি আজো দেখছি না। উনার ভাই সড়ক, পরিবহন, সেতুমন্ত্রী সেটা পরে দেখার বিষয়। আগে দেখা উচিত আবদুল কাদের মির্জার উন্নয়ন কর্মকাণ্ড।
পরিচ্ছন্ন পৌরসভা গড়ার কাজে তিনি যেমন নিজে মাঠে ছিলেন, আছেন, থাকবেন। স্বচ্ছতা, জবাবদিহিতা এমন পৌরপিতা দেশে বিরল। আমি উনার স্পষ্টতাকে শ্রদ্ধা করি। সুশাসনের মতো এমন কার্যাবলী পুরুষ কাদের মির্জা। সম্প্রীতি গণমাধ্যম থেকে শুরু করে সোশ্যাল মিডিয়ায় একের পর এক বক্তব্য দিয়ে রীতিমতো ভাইরাল। তিঁনি ন্যায়ের পক্ষে সোচ্চার। আর এমনই মার্জিত, রুচিশীল মানুষদের বড়ই অভাব সমাজে। আমাকে হয়তো অনেকে বলবে আমি উনার পক্ষে কথা বলেছি। আমি নিরেট বলতে চাই, আমি একজন স্পষ্ট, পরিচ্ছন্ন রাজনীতিক, ত্যাগী মানব, জবাবদিহিতার কবির কথা বলছি। আমি বলছি একজন সাহিত্য পৃষ্ঠপোষক ও শিক্ষানুরাগীর কথা। আমি বলছি তীরহারা গণমানুষের কবির কথা, যে কবি তাঁর জীবনের অর্ধশত বছর কাটিয়েছেন জাতীয় উন্নয়ন স্বার্থে।
আমি বলছি সফল মেয়র আবদুল কাদের মির্জার কথা। সাংবাদিক, সাহিত্যিক ও শিক্ষানুরাগীদের তিঁনি যথেষ্ট কদর করেন। আমি কাছে না থাকলে হয়তো নিজেই জানতাম না যে তিঁনি সাংবাদিকদের খুউব ভালোবাসা ও ইতিবাচক দৃষ্টিতে দেখেন।